ই পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করার নিয়ম : সত্যি বলতে e passport আবেদন বাতিল করার নিয়ম অনেক সহজ। আর যতক্ষণ পর্যন্ত না ই পাসপোর্ট বাতিল করার নিয়ম গুলো সম্পর্কে জানতে পারবেন। ততক্ষণ উক্ত কাজ টি আপনার কাছে অনেক বেশি কঠিন মনে হবে।
আর আপনি যাতে এই কঠিন সমস্যার মধ্যে না পড়েন। সে জন্য মূলত আজকের এই আর্টিকেল টি লেখা হয়েছে।
কারণ গুরুত্বপূর্ণ এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমি আপনাকে ই পাসপোর্ট বাতিল করার নিয়ম গুলো কে স্টেপ বাই আলোচনা করব।
মূলত যখন আপনি আজকের আলোচিত এই আর্টিকেল টি পড়বেন। তখন আপনার কাছেও e passport আবেদন বাতিল করার নিয়ম অনেক সহজ মনে হবে।
তো মনে করুন যে, আপনি অনলাইন এর মাধ্যমে ই পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করেছেন। এবং আবেদন সম্পন্ন হওয়ার পর আপনি লক্ষ্য করতে পারলেন।
যে, সেই আবেদনের মধ্যে আপনার দেওয়া কোন তথ্যের মধ্যে ভুল রয়েছে। আর যখন আপনি ই পাসপোর্ট করার ক্ষেত্রে কোন তথ্য ভুল প্রদান করবেন।
সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনার ই পাসপোর্ট এর কাজ কখনোই সম্পন্ন হবে না। আর সেই মুহূর্তে কিন্তু আপনাকে সেই আবেদনকৃত ই পাসপোর্ট বাতিল করার প্রয়োজন পড়বে।
তবে আপনি যদি অনলাইন এর মাধ্যমে ই পাসপোর্টের জন্য আবেদন করেন। এবং পরবর্তী ছয় মাসের মধ্যে যদি আপনার সেই ডকুমেন্ট গুলো পাসপোর্ট অফিসে জমা না দেন।
সে ক্ষেত্রে কিন্তু অটোমেটিক ভাবে আপনার সেই আবেদন করা ই পাসপোর্ট বাতিল হয়ে যাবে। কিন্তু অনেক সময় আমাদের তাৎক্ষণিক ভাবে ই পাসপোর্ট বাতিল করার প্রয়োজন হয়।
তো আপনি যদি আপনার আবেদন করা ই পাসপোর্ট তাৎক্ষণিক ভাবে বাতিল করতে চান। তাহলে আপনাকে আজকের পুরো আর্টিকেল টি মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে।
ই-পাসপোর্ট নিয়ে আরোও দেখুন…
- আমেরিকা থেকে ই পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম
- এমআরপি পাসপোর্ট থেকে ই পাসপোর্ট করার নিয়ম
- ই পাসপোর্ট আবেদনে নামে ডট ব্যবহার করা যাবে কিনা (সঠিক সমাধান)
কেননা এবার আমি আপনাকে দেখিয়ে দিব যে। কিভাবে আপনি আপনার অনলাইনে আবেদন করা ই পাসপোর্ট বাতিল করতে পারবেন।
তাহলে আর দেরি না করে চলুন সরাসরি মূল আলোচনা তে ফিরে যাওয়া যাক। এবং e passport আবেদন বাতিল করার নিয়ম গুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
কেন ই পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করবেন?
সবার শুরুতেই আপনাকে জেনে নিতে হবে যে। আপনি কেন ই পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করবেন। তবে এই বাতিল করার ক্ষেত্রে বিভিন্ন জনের বিভিন্ন রকম সমস্যা থাকতে পারে।
যেমন, আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই থাকবেন। যারা মূলত এই ধরনের ই পাসপোর্ট আবেদন করার সময় যে তথ্য গুলো দেয়ার প্রয়োজন হয়।
সেখানে মূলত তথ্য ভুল দিয়ে থাকি। যেমন, আপনার নামের ক্ষেত্রে ভুল থাকতে পারে। অথবা আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বরের ক্ষেত্রে ভুল থাকতে পারে।
আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে দেখা যায় যে, আমাদের বয়স অর্থাৎ জন্ম তারিখ প্রদান করতে ভুল করে থাকি। আর আপনি যদি কোন ভাবে এই ধরনের ভুল তথ্য প্রদান করেন। সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনার এই পাসপোর্ট সম্পন্ন হবে না।
এখন আপনার ই পাসপোর্ট করাটা যদি অতি জরুরি হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে কিন্তু আপনাকে সেই আবেদন কৃত ই পাসপোর্ট বাতিল করতে হবে।
যদিও বা অনলাইনের মাধ্যমে ই পাসপোর্ট এর আবেদন করার পরবর্তী ছয় মাসের মধ্যে। আপনি যদি প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট গুলো অফিসের মধ্যে প্রদান না করেন।
তাহলে কিন্তু অটোমেটিক ভাবে পাসপোর্ট অফিসের সার্ভার থেকে আপনার আবেদন টি ডিলিট হয়ে যাবে। কিন্তু অনেক সময় আমাদের মধ্যে এই ছয় মাস অপেক্ষা করা সম্ভব হয় না।
সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনাকে তাৎক্ষণিক ভাবে সেই আবেদন বাতিল করতে হবে। মূলত এইসব কারণেই আমাদের ই পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করার প্রয়োজন হয়ে থাকে।
ই পাসপোর্ট আবেদন ডিলিট পদ্ধতি কি?
তো অনলাইনের মাধ্যমে ই পাসপোর্ট এর আবেদন করার জন্য অবশ্যই বাংলাদেশের ই পাসপোর্ট এর ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হয়।
আর যখন আপনি আপনার অনলাইনে আবেদন করা ই পাসপোর্ট বাতিল করার জন্য পুনরায় আবেদন করবেন। তখন আপনার ফোনে একটি কনফার্মেশন এসএমএস আসবে।
এরপর আপনাকে পুনরায় সেই ওয়েবসাইটের মধ্যে প্রবেশ করতে হবে। এবং আপনার যে ইউজার আইডি এবং পাসওয়ার্ড ছিল সে গুলো দিয়ে আবার সেই ওয়েবসাইটের মধ্যে গিয়ে লগইন করতে হবে।
আর যখন আপনি আপনার ই পাসপোর্ট ওয়েবসাইট এর একাউন্টে লগইন করবেন। তখন আপনার আবেদন করা সেই ই পাসপোর্ট এর ডান পাশে আপনি Delete নামের একটি অপশন দিতে পারবেন।
আর আপনি যখন এই ডিলিট অপশনে ক্লিক করবেন। তখন আপনার আবেদন টি ডিলিট হয়ে যাবে। এরপরে আপনি পুনরায় নতুন ভাবে ই পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করতে পারবেন।
ই পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন বাতিল করার নিয়ম
তো এবার আমি আপনাকে ই পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন বাতিল করার নিয়ম সম্পর্কে বলার চেষ্টা করব।
আর এই কাজ টি করার জন্য আপনাকে পাসপোর্ট আঞ্চলিক অফিস এর পরিচালক বরাবর একটি আবেদন পত্র লিখতে হবে। আর যখন আপনি এই আবেদন পত্র লিখবেন।
তখন আপনাকে ই পাসপোর্ট এর জন্য অনলাইনে আবেদন করা Application Summary যুক্ত করে দিতে হবে।
যখন আপনার লেখা আবেদন টি পাসপোর্ট আঞ্চলিক অফিসের পরিচালক এর কাছে যাবে। ঠিক তখনই আপনার অনলাইন এর মাধ্যমে ই পাসপোর্ট এর আবেদন টি বাতিল হয়ে যাবে।
তবে এখানে একটা কথা বলে রাখা উচিত যে। এই ধরনের আবেদন বাতিল করার জন্য কোন প্রকার টাকা দেয়ার প্রয়োজন হয় না।
কিন্তু আপনি যদি দালাল এর মাধ্যমে এই কাজটি করতে যান। সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনার এক থেকে দুই হাজার টাকা প্রদান করতে হবে। কিন্তু আপনি যদি নিজে থেকে এই কাজ টি করতে পারেন। তাহলে আপনাকে কোন প্রকার টাকা খরচ করার দরকার হবে না।
পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করার আবেদন লেখার নিয়ম
তো উপরের আলোচনায় আমি আপনাকে একটা কথা বলেছি। আর সেই কথাটি হল যে, আপনি যদি আপনার অনলাইনের মাধ্যমে ই পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন বাতিল করতে চান।
সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনাকে পাসপোর্ট আঞ্চলিক অফিসের পরিচালক বরাবর একটি পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করার দরখাস্ত লিখিত আবেদন প্রদান করতে হবে। তবে কিভাবে এই লিখিত আবেদন প্রদান করতে হয়।
এবং সেই আবেদন পত্রের মধ্যে কি লিখতে হবে। সে সম্পর্কে আমরা অনেকেই বুঝতে পারি না। তো আপনি যাতে এই সমস্যার মধ্যে না পড়েন।
সে কারণে এবার আমি আপনাকে একটি আবেদন পত্রের ফরমেট শেয়ার করব। আপনি এই ফরমেট এর মধ্যে আপনার তথ্য গুলো বসিয়ে দিয়ে।
উক্ত আবেদন পত্র টি পাসপোর্ট আঞ্চলিক অফিসের পরিচালক বরাবর প্রদান করতে পারবেন।
তারিখ……………………..
বরাবর,
সহকারী পরিচালক
আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস
দিনাজপুর।
বিষয়: ই পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করার জন্য আবেদন।
জনাব,
বিনীত নিবেদন এই যে আমি ………………… পিতা: ………………… মাতা: …………………। আমি গত ……/………/…… তারিখে ই পাসপোর্ট এর জন্য একটি আবেদন করি। আমার অনলাইন রেজিস্ট্রেশন আইডি নম্বর হল OID 10079*******। কিন্তু ভুলবশত আমার পাসপোর্ট আবেদনের মধ্যে (নাম/ মোবাইল নম্বর/ জন্ম তারিখ/ জাতীয় পরিচয় পত্রের নম্বর/ জন্ম নিবন্ধন নম্বর/ অন্যান্য তথ্য) ভুল দেওয়া হয়েছে। এমতাবস্তায় আমি আমার সেই আবেদন টি বাতিল করে নতুন ভাবে আবেদন করতে চাই।
অতএব মহোদয় এর নিকট বিনীত আবেদন এই যে। উপরে উল্লেখিত সমস্যার কথা বিবেচনা করে আমার ই পাসপোর্ট আবেদন টি বাতিল করতে আপনার একান্ত মর্জি হয়।
বিনীত নিবেদক
নাম: …………………
দিনাজপুর রংপুর
মোবাইল: 01788000000
ই পাসপোর্ট আবেদন সংশোধন করার নিয়ম
যখন আপনি আপনার অনলাইনে ই পাসপোর্ট এর আবেদন টি বাতিল করতে পারবেন। তার পরবর্তী সময়ে আপনাকে সাত দিনের মত অপেক্ষা করতে হবে।
এরপর আপনাকে পুনরায় নতুন একটা ইমেল আইডি দিয়ে একাউন্ট তৈরি করতে হবে। এবং পুনরায় আপনাকে ই পাসপোর্ট এর জন্য অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
তবে আপনি যদি সাবমিট না করে থাকেন। তাহলে এই সাবমিট করার পূর্বে আপনি আপনার ইচ্ছামত আবেদন সংশোধন করতে পারবেন।
কিন্তু আপনি যদি কোন প্রকারে সাবমিট করে ফেলেন। সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনি আর ই পাসপোর্ট আবেদন সংশোধন করার সুযোগ পাবেন না।
ই-পাসপোর্ট সম্পর্কে আরোও জানতে পারেন…
- ই পাসপোর্ট আবেদনের পূর্ব প্রস্তুতি সমূহ
- ই পাসপোর্ট কি? ই পাসপোর্টের সুবিধা কি
- বাচ্চাদের ই পাসপোর্ট করার নিয়ম
Faqs
যদিওবা উপরের আলোচনা তে আমি e passport আবেদন বাতিল করার নিয়ম গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
তবে এর বাইরেও কিন্তু আমাদের বিভিন্ন মানুষের মনে ই পাসপোর্ট বাতিল করার নিয়ম সম্পর্কে বিভিন্ন রকমের প্রশ্ন থাকবে। আর এবার আমি সেই সব প্রশ্ন গুলো কে একত্রে করবো। এবং উক্ত প্রশ্ন গুলোর সঠিক উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব।
পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করলে কি চালান/পেমেন্ট নষ্ট হবে?
না! যদি আপনি আপনার ই পাসপোর্ট এর অনলাইন আবেদন বাতিল করেন। সে ক্ষেত্রে আপনার পেমেন্ট নষ্ট হবে না। কেননা আপনার কাছে যে পেমেন্ট রিসিভ থাকবে। সেটির মাধ্যমে আপনি পুনরায় নতুন ভাবে আবেদন করা সময়। উক্ত পেমেন্ট রিসিভ টি ব্যবহার করতে পারবেন।
কখন ই পাসপোর্ট আবেদন বাতিল / ডিলিট করতে হয়?
যখন ই পাসপোর্ট এর জন্য অনলাইনে আবেদন করার পরে। আপনার প্রদান করা কোন তথ্যের মধ্যে ভুল থাকে। সেক্ষেত্রে আপনাকে সেই ই পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন টি বাতিল অথবা ডিলিট করতে হবে।
কোন ধরনের ভুলে ই পাসপোর্ট আবেদন ডিলিট / বাতিল করতে হয়?
অনলাইনের মাধ্যমে ই পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করার ক্ষেত্রে। একজন ব্যক্তির যাবতীয় তথ্য গুলো দিতে হয়। যেমন, নাম, জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর, জন্ম নিবন্ধন এর নম্বর, জন্ম তারিখ, মোবাইল নম্বর ইত্যাদি প্রদান করতে হয়। তো এই তথ্য গুলোর মধ্যে যদি ভুল থাকে।
সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই উক্ত আবেদন টি বাতিল করতে হবে।
ই পাসপোর্ট আবেদন কত বার বাতিল করা যায়?
আপনি চাইলে অসংখ্য বার আবেদন করার সময় ভুল করতে পারবেন। আবার আপনি চাইলে অসংখ্য বার সেই ভুল করা আবেদন পত্র টি দরখাস্ত এর মাধ্যমে বাতিল করতে পারবেন। মূলত এক্ষেত্রে আপনার কোন প্রকার বাধাধরা নিয়ম থাকবে না।
তবে ই পাসপোর্ট এর জন্য আবেদন করার সময়। অবশ্যই সতর্কতার সহিত উক্ত আবেদন টি পূরণ করার চেষ্টা করবেন।
ই পাসপোর্ট আবেদন বাতিলের দরখাস্তের সাথে কি ডকুমেন্ট লাগে?
হ্যাঁ! যখন আপনি ই পাসপোর্ট আবেদন বাতিলের দরখাস্ত প্রদান করবেন। তখন আপনাকে উক্ত দরখাস্তের সাথে Application Summary যুক্ত করে দিতে হবে।
আবেদন করার কত সময় পর ই পাসপোর্ট আবেদন টি বাতিল হয়?
আপনি যখন লিখিত দরখাস্ত টি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস এর পরিচালক বরাবর পৌঁছাতে পারবেন। ঠিক তখনই আপনার ই পাসপোর্ট এর আবেদন টি বাতিল হয়ে যাবে।
আবেদন বাতিল করেছি কিন্ত নতুন আবেদন করা যাচ্ছে না কেন?
যদি আপনার ই পাসপোর্ট এর অনলাইন আবেদন বাতিল করার পরেও নতুন ভাবে আবেদন করা না যায়। সেক্ষেত্রে আপনাকে পুনরায় বারংবার চেষ্টা করতে হবে। এরপরেও যদি নতুন ভাবে আবেদন করা না যায়। তাহলে আপনাকে কমপক্ষে ৭ দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
ই পাসপোর্ট বাতিল করতে কত টাকা লাগবে?
যখন আপনি ই পাসপোর্ট বাতিল করার জন্য আবেদন করবেন। তখন আপনার কোন প্রকার টাকা ব্যয় করার প্রয়োজন পড়বে না। কিন্তু আপনি যদি দালালের মাধ্যমে উক্ত কাজ টি করতে যান। তাহলে আপনাকে টাকা খরচ করতে হবে। তাই আপনি নিজে থেকে উক্ত কাজ টি করার চেষ্টা করবেন।
কিভাবে ই পাসপোর্ট এর বাতিল আবেদন জমা দিব?
প্রথমত আপনাকে হাতে লিখিত একটি দরখাস্ত লিখতে হবে। এরপরে সেই দরখাস্ত টি সরাসরি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসের পরিচালক বরাবর প্রদান করতে হবে।
ই-পাসপোর্ট নিয়ে আরোও জানুন…
- ই পাসপোর্ট কত দিনে পাওয়া যায়?
- অনলাইন ই-পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
- অনলাইনে ই পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম
ই পাসপোর্ট বাতিল নিয়ে কিছু কথা
প্রিয় পাঠক, আমি প্রতিনিয়ত আপনাদের সমস্যার সমাধান নিয়ে এই ওয়েব সাইটে বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল পাবলিশ করি।
আর সেই ধারাবাহিকতা বজায় রাখার জন্য। আজকে আমি e passport আবেদন বাতিল করার নিয়ম গুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি।
আপনি যদি আজকের পুরো আর্টিকেল টি মনোযোগ দিয়ে পড়ে থাকেন। তাহলে আমার দীর্ঘ বিশ্বাস যে, এতক্ষণে আপনি ই পাসপোর্ট বাতিল করার নিয়ম গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।
আর আপনি যদি এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গুলো কে সহজ ভাষায় জেনে নিতে চান। তাহলে অবশ্যই আমাদের সাথে থাকার চেষ্টা করবেন। পুরো আর্টিকেল টি পড়ার জন্য আপনাকে জানাচ্ছি অসংখ্য অসংখ্য ধন্যবাদ।