আয়কর রিটার্ন জমা দেয়ার প্রমাণ : আমরা সকলেই বেশ ভালো করেই জানি যে, আগের দিন গুলোতে টিন সার্টিফিকেট ও আয়কর রিটার্ন করার বিষয়টা বাধ্যতামূলক ছিলো।
আর সময়ের সাথে সাথে বাংলাদেশ কর কমিশন থেকে এই বিষয় গুলোর দিকে আরো জোর দেওয়া হচ্ছে। করযোগ্য ব্যক্তিদের কর প্রদানে করা হচ্ছে নতুন নতুন নিয়ম। যে নিয়ম গুলো সম্পর্কে আপনার অবশ্যই পূর্ণাঙ্গ ধারনা থাকতে হবে।
আর আজকে আমি আপনাকে সেগুলো সম্পর্কে জানিয়ে দিবো। অর্থ্যাৎ এমন কোন কোন ক্ষেত্র রয়েছে, যেসব ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্ন জমা দেয়ার প্রমাণ দেখাতে হবে।
সেগুলো এবার আমি আপনাকে ধাপে ধাপে দেখিয়ে দিবো। তো আর দেরী না করে চলুন, সরাসরি মূল আলোচনা তে ফিরে যাওয়া যাক।
এক নজরে আয়কর রিটার্ন ও কিছুকথা
বর্তমান সময়ে আপনি এমন অনেক মানুষকে খুজে পাবেন। যারা মূলত করযোগ্য আয় করেন, অথচ তারা তাদের আয়কর রিটার্ন দাখিল করেন না।
তাছাড়া বর্তমান সময়ে যদি আপনার নিকট একটি টিন সার্টিফিকেট থাকে। তাহলে আপনার আয়কর রিটার্ন শুন্য হলেও তা জমা দিতে হবে।
আপনি আরোও জানুন…
- কিভাবে আয়কর কম দেয়া যায় সেগুলো জানুন
- ঘরে বসে অনলাইনে এ চালান পরিশোধ করার নিয়ম
- টিন সার্টিফিকেট সংশোধন করার নিয়ম
কারণ, আগের দিন গুলোতে এই আয়কর আদায়ে তেমন একটা গুরুত্ব না দিলেও। বর্তমান সময়ে এই বিষয়কে আরো বেশি জোরদার করা হচ্ছে।
আর উক্ত বিষয়টির সত্যতা তখনি পাবেন। যখন আপনি ২০২২-২০২৩ অর্থ বছরের বাজেট প্রস্তাবের দিকে লক্ষ্য করবেন।
উক্ত বাজেট প্রস্তাবের মধ্যে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল কর দাখিলে আরো নতুন ছয়টি আইনি বিধান এর প্রস্তাবনা করেছেন।
আর তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি আইনি বিধান হলো, “আয়কর রিটার্ন এর প্রমাণ বাধ্যতামূলক উপস্থাপন করা”।
আর আপনি যদি আয়কর রিটার্ন দাখিল এর প্রমান দিতে চান। তাহলে একজন করযোগ্য ব্যক্তি হিসেবে আপনাকে মোট ৩ টি ডকুমেন্টস এর ব্যবহার করতে হবে। আর সেই প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস গুলো হলো,
- যে ব্যক্তি করযোগ্য আয়ের তালিকায় যুক্ত থাকবে। সেই ব্যক্তির নাম, তার টিন সার্টিফিকেট, কোন কোন বছরে কর প্রদান করেছে তার সনদ।
- উক্ত করযোগ্য ব্যক্তির নাম, টিন সার্টিফিকেট এবং কোন কোন বছরে কর প্রদান করেছেন। সে গুলো উল্লেখ করে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতির এনবিআর এর সনদ পত্র প্রয়োজন হবে।
- আপনি যে আয়কর রিটার্ন করেছেন। তার জমা দেওয়ার রসিদ এর প্রয়োজন হবে।
মূলত আপনি যদি আপনার আয়কর জমা দেওয়ার প্রমান দেখাতে চান। তাহলে আপনার নিকট কোন ধরনের ডকুমেন্টস গুলোর দরকার হবে।
সেই ডকুমন্টেস গুলোর তালিকা উপরে প্রদান করা হলো। যার মাধ্যমে আপনি আপনার আয়কর রিটার্ন দাখিল করার বিষয়টি প্রমান করে দিতে পারবেন।
কখন বাধ্যতামূলক আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে?
যদি আপনি আগের দিন গুলোর কথা চিন্তা করে দেখেন। তাহলে একটি বিষয় ষ্পষ্ট করে লক্ষ্য করতে পারবেন।
সেই বিষয়টি হলো, আগের দিন গুলোতে আয়কর রিটার্ন এর দিক থেকে তেমন একটা গুরুত্ব আরোপ করা হতো না। কিন্তুু বর্তমানে একজন করযোগ্য ব্যাক্তির জন্য বিশেষ কিছু বাধ্যতমূলক আইন করা হয়েছে।
এর পাশাপাশি এখন পূর্বের দিন গুলোতে যে এনআরবি আয়কর রিটার্ন এর পরিমান ছিলো। সেই আয়কর রিটার্ন এর পরিমানও বৃদ্ধি করা হয়েছে।
আর সেই নতুন আইনি বিধানের মধ্যে আরো একটা বিষয় ষ্পষ্ট করে উল্লেখ করা আছে। সেটি হলো, যদি কোন একজন করযোগ্য ব্যক্তির পরবর্তী সময়ে পর্যাপ্ত পরিমান আয় না থাকে।
তাহলেও সেই ব্যক্তিকে বাধ্যতামূলক রিটার্ণ দাখিল করতে হবে। কিন্তুু সেই ব্যক্তির যদি নির্ধারিত পরিমান আয়ের থেকে কম আয় করেন। তবে সেই ব্যক্তিকে আয়কর পরিশোধ করার প্রয়োজন পড়বে না।
তো এবার আমি আপনাকে এমন কিছু বিষয় সম্পর্কে বলবো। উক্ত বিষয় গুলোর জন্য আপনাকে বাধ্যতমূলক আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে। আর সেই বিষয় গুলো হলো,
- যদি কোনো একজন করযোগ্য ব্যক্তির মোট আয় এর পরিমান করমুক্ত এর সীমা অতিক্রম করে। তাহলে সেই ব্যক্তিকে বাধ্যতামূলক আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে।
- আপনি যখন কোনো এক বা একাধিক ফার্ম এর অংশীদার হয়ে থাকেন। তাহলেও আপনাকে বাধ্যতামূলক আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে।
- যদি আপনার আয়বর্ষ এর পূর্বে ৩ বছরের মধ্যে যে কোনো একটি বছরে কর নির্ধারন হয়ে থাকে।
- আপনি যখন কোনো ধরনের কোম্পানি কিংবা উক্ত কোম্পানির শেয়ার হোল্ডার অথবা উক্ত কোম্পানির শেয়ারহোল্ডার কর্মচারী হলে বাধ্যতামূলক আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে।
- আপনি যদি কোনো সরকারী কর্পোরেশন, ইউনিট কর্মচারী হয়ে যখন আপনার বেতন এর পরিমান ১৬ টাকা বা তার বেশি হলে।
- যখনক আপনি কোনো প্রতিষ্ঠান এর ব্যবসা বা নিদিষ্ট কোনো পেশার বেতনভুক্ত কর্মী হলে।
- যখন আপনার করযোগ্য আয় থাকবে, এবং যখন তা কর অব্যহতি প্রাপ্ত হবে।
- আপনি যদি কোনো মোটর গাড়ির মালিক হয়ে থাকেন। তাহলেও আপনাকে বাধ্যতমূলক আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে।
- আপনি যখন একজন ব্যক্তি হিসেবে ট্রেড লাইসেন্স গ্রহন করবেন। এবং সেই লাইসেন্স দিয়ে কোনো ধরনের ব্যবসা বা পেশায় ব্যবহার করবেন।
- মূল্য সংযোজন এর আওতায় থাকা কোনো ধরনের ক্লাবের সদস্যপদ লাভ করলে। আপনাকে বাধ্যতমূলক আয়কর রিটার্ণ দাখিল করতে হবে।
- বিভিন্ন ধরনের চিকিৎসা সেবা থেকে শুরু করে আইনজীবী, প্রকৌশলী, সার্ভেয়ার সংস্থার সাথে নিবন্ধিত থাকলে।
- যখন আপনি বাংলাদেশ জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এর নিবন্ধিত পেশাজীবী ব্যক্তি হবেন।
- বিভিন্ন ধরনের শিল্প বা ব্যবসায়িক সংস্থার সদস্য হলে। আপনাকে বাধ্যতমূলক আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে
- আপনি যখন কোনো পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশন এর বেতন ভুক্ত কর্মী হিসেবে নিযুক্ত থাকবেন। তখনও আপনাকে বাধ্যতমূলক আয়কর রিটার্ণ দাখিল করতে হবে।
- যদি আপনি একজন লাইসেন্সধারী অস্ত্র এর মালিক হয়ে থাকেন।
- বিভিন্ন প্রকারের মোটরযান কিংবা বাসস্থান সহো নানা ধরনের সম্পদ সরবরাহের মাধ্যমে যখন আয় করার মতো সুযোগ থাকবে।
- নির্দিষ্ট কোনো এক বা একাধিক কোম্পানি পরিচালনা পর্ষদের দায়িত্ব পালনে নিযুক্ত থাকলে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে।
- আপনি যখন কোনো ধরনের সরকারি টেন্ডার অথবা আধা সরকারি টেন্ডার কিংবা স্বায়ত্বশাষিত টেন্ডার এর মধ্যে অংশগ্রহন করবেন।
তো আপনি একজন করযোগ্য ব্যক্তি হিসেবে এমন কোন কোন ক্ষেত্র রয়েছে। যেগুলোর জন্য আপনাকে বাধ্যতামূলক আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে।
সেই বিষয় গুলোর তালিকা উপরে প্রদান করা হয়েছে। আর আপনি যদি উপরোক্ত বিষয় গুলোর সাথে সংশ্লিষ্ট থাকেন। তাহলে কিন্তুু আপনাকে বাধ্যতামূলক আয়কর রিটার্ন দাখিল করার প্রয়োজন পড়বে।
যেসব ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্ন জমা দেয়ার প্রমাণ দিতে হবে?
আমি আলোচনার শুরুতে আপনাকে একটা কথা বলেছি। সেটি হলো, বর্তমান সময়ে আয়কর রিটার্ন দেওয়ার ক্ষেত্রে যথেষ্ট গুরুত্ব আরোপ করা হচ্ছে।
আপনার জন্য আরোও আছে…
- জন্ম নিবন্ধন সনদ কপি ডাউনলোড করার নিয়ম
- কিভাবে পুনরায় জন্ম নিবন্ধন আবেদন পত্র প্রিন্ট করবেন
- নতুন জন্ম নিবন্ধনে আর লাগবে না পিতা-মাতার জন্ম নিবন্ধন
আর এই নতুন আয়কর রিটার্ণ এর আইনি বিধানে এমন অনেক বিষয় উল্লেখ করা হয়েছে। যেগুলোর কারণে এখন করযোগ্য ব্যক্তিদের আয়কর রিটার্ণ জমা দেওয়ার প্রমান দিতে হবে। আর সেই বিষয় গুলো হলো,
- আপনি যখন একজন করযোগ্য ব্যক্তি হিসেবে নির্দিষ্ট কোনো একটি ব্যাংক থেকে ৫ লাখ বা তারও বেশি টাকা লোন নিবেন। তখন আপনাকে অবশ্যই আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার প্রমান দিতে হবে।
- এছাড়াও যদি আপনি ঢাকা, খুলনা অথবা রাজশাহীতে ভবন নির্মান করার জন্য নকশার অনুমোদন নিতে চান। তখনও আপনাকে আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার প্রমান দিতে হবে।
- বিভিন্ন ধরনের স্বীকৃত ফান্ড যেমন, প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি ফান্ড, পেনশন ফান্ড ইত্যাদির তহবিল ব্যতিত। সেসকল অন্যান্য ফান্ড এর রিটার্ন দাখিল করার প্রমাণ দিতে হবে।
- প্রয়োজনীয় আমাদনি কিংবা রপ্তানি বিল এর এন্ট্রি করার সময় প্রমান দিতে হবে।
- নির্দিষ্ট কোনো ধরনের পন্য সরবরাহ করা কিংবা ঠিকাদারী কাজের ক্ষেত্রে টেন্ডার জমা দেওয়ার প্রয়োজন হবে।
- সোসাইটির মধ্যে রেজিষ্ট্রেশনকৃত কোনো ধরনের ক্লাব এর সদস্য হলে।
- যখন আপনি অনলাইন এর মধ্যে বিভিন্ন ধরনের পন্য সেল করবেন। কিংবা অনলাইনে কোনো ধরনের সেবা প্রদান করবেন।
- যদি কোনো কারণে আপনি চার চাকার কোনো যানবাহন এর নবায়ন কিংবা মালিক হস্তান্তর করেন। তাহলে আপনাকে আয়কর রিটার্ন দাখিল এর প্রমান দিতে হবে।
- বর্তমান সময়ে যে সকল এমপিও ভুক্ত শিক্ষক রয়েছেন। তারা যদি ১৬ হাজার টাকা বা তারও বেশি টাকা বেতনভুক্ত হয়ে থাকেন।
- জমি ভাড়া দেওয়া কিংবা তৈরিকৃত বাসা ভাড়া দেওয়া থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের পরিবহন সেবা প্রদান করলে।
- আপনি যখন আপনার পৌরসভা, জেলা পরিষদ, সিটি কর্পোরেশন এর সংসদ সদস্য পদের নির্বাচিত প্রার্থী হলে।
- আপনি যদি ৫ লাখ টাকা বা তারও বেশি পরিমান টাকা সঞ্চয়পত্র কিনতে যাবেন। তখন আপনাকে অবশ্যই আয়কর রিটার্ন দাখিল করার প্রমান দিতে হবে।
- যখন আপনি একজন করযোগ্য ব্যক্তির হিসেবে আপনার ব্যাংক একাউন্ট এর স্থিতি ১০ লাখ টাকা বা তারও বেশি পরিমান টাকা হবে।
- আপনি যদি ডাক বিভাগ এর মধ্যে ৫ লাখ বা তারও বেশি টাকার পরিমানে সঞ্চয়ী হিসেব খুলবেন।
- যখন আপনি আপনার আমাদানির এলসি খুলতে যাবেন। তখন আপনাকে আয়কর রিটার্ন দাখিল করার প্রমাণ দিতে হবে।
- আপনি যদি আপনার প্রয়োজনে অস্ত্রের লাইসেন্স নিতে চান। তাহলে আপনাকে আয়কর রিটার্ন এর প্রমাণ দিতে হবে।
- সিটি কর্পোরেশন এর নিদিষ্ট কোনো এলাকাতে বিদ্যুৎ সংযোগ নেওয়ার সময়।
- আপনি একজন অবিভাবক হিসেবে যখন আপনি আপনার সন্তানকে কোনো ধরনের ইংরেজি ভার্সন এর স্কুলে ভর্তি করাতে চাইবেন।
- ব্যবসা করার উদ্দেশ্য যখন আপনি এক বা একাধিক ইট ভাটার অনুমোদন নিতে যাবেন। তখনও আপনাকে আপনার আয়কর রিটার্ন এর প্রমাণ দিতে হবে।
- সিটি কর্পোরেশন এলাকা বা নির্দিষ্ট কোনো বানিজ্যিক এলাকা তে যখন গ্যাস সংযোগ নিতে যাবেন।
- ফার্মেসী বা ওষুধ বিক্রির ব্যবসা করার সময় যখন আপনি ড্রাগ লাইসেন্স নিতে যাবেন।
- নির্দিষ্ট কোনো ধরনের বাণিজ্যিক সংগঠন এর সদস্যপদ পেতে চাইলে।
- যদি আপনার আগে থেকেই ক্রেডিট কার্ড থাকে। কিংবা আপনি যখন নতুন ক্রেডিট কার্ড এর জন্য আবেদন করবেন।
- সিটি কর্পোরেশন কিংবা পৌর এলাকাতে ট্রেড লাইসেন্স থাকলে কিংবা নতুন সনদ এর জন্য আবেদন করলে। আপনাকে অবশ্যই আয়কর রিটার্ন এর প্রমাণ দিতে হবে।
- যদি আপনার নিকট কোনো ধরনের আমদানি কিংবা রপ্তানি ব্যবসার সনদ থাকে। কিংবা নতুন সনদ নেওয়ার সময় প্রমাণ দিতে হবে।
- নির্দিষ্ট কোনো এক বা একাধিক কোম্পানির পরিচালনা বা উদ্যোক্তা হিসেবে নিযুক্ত থাকলে।
মূলত এমন কোন কোন কারণ রয়েছে, যেগুলোর জন্য আপনাকে আয়কর রিটার্ন এর প্রমাণ দিতে হবে। সেই বিষয় গুলো উপরে স্টেপ বাই স্টেপ দেখিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আপনি আরোও জানতে পারবেন…
তো আপনি যদি এমন কোনো কাজের সাথে যুক্ত থাকেন। তাহলে অবশ্যই আপনাকে আয়কর রিটার্ণ এর বাধ্যতামূলক প্রমান দিতে হবে।
আমাদের কিছুকথা
আয়কর রিটার্ন এর ধারাবাহিক আলোচনায় আজকে আমি আপনাকে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলো জানিয়ে দিয়েছি।সেগুলো হলো, এমন কোন কোন ক্ষেত্র রয়েছে, যেগুলোতে আপনাকে বাধ্যতামূলক আয়কর রিটার্ণ দাখিল করতে হবে।
এবং কোন কাজ গুলোতে আপনাকে আয়কর রিটার্ন দাখিল করার প্রমাণ দিতে হবে। আশা করি, উক্ত বিষয় গুলো সম্পর্কে আপনি পরিস্কার ধারনা পেয়ে গেছেন। তবে এরপরও যদি আপনার মনে কোনো ধরনের প্রশ্ন থাকে।
তাহলে সেটি নিচে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। আর ধন্যবাদ, এতক্ষন ধরে আমাদের সাথে থাকার জন্য। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।