ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত দিন লাগে?

এই আর্টিকেলে আপনি জানতে পারবেন, ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য সংশোধন করতে আসলে কতদিন সময় লাগে এবং কোন কোন বিষয় এ প্রক্রিয়াকে অনুসরণ করা লাগে।

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কত দিন লাগে?

আপনি কি জানেন, ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য সংশোধন করতে কত দিন লাগে (How many days it takes to correct voter id card)?

যখন আমরা আমাদের ভোটার আইডি কার্ডের মধ্যে থাকা কোনো তথ্য সংশোধন করতে চাই, তখন সংশোধনের জন্য নির্দিষ্ট প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আবেদন করতে হয়। এই আবেদন করার পর, আমাদের সবার মনেই একটি প্রশ্ন জাগে যে, কতদিন লাগবে এই সংশোধনের প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে?

আপনিও যদি জানতে চান ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য সংশোধনে কতটা সময় প্রয়োজন, তবে জানিয়ে রাখি, এটি নির্ভর করে কার্ডের কোন তথ্যটি সংশোধন করতে চান তার ওপর। বিভিন্ন ধরনের তথ্য সংশোধনের জন্য ভিন্ন ভিন্ন সময়ের প্রয়োজন হতে পারে।

আজকের এই আর্টিকেল লেখাতে, আমি আপনাকে বিভিন্ন ক্যাটাগরির তথ্য সংশোধনে কত দিন সময় লাগে সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য দেব। যদি এই তথ্যগুলো সম্পর্কে আরও জানার আগ্রহ থাকে, তাহলে অনুগ্রহ করে পুরো লেখাটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

ভোটার আইডি কার্ড নিয়ে আরোও…

এন আইডি সংশোধন করতে কত দিন লাগে?

আর্টিকেলের আলোচনা শুরুর আগেই আমি আপনাকে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বলেছি। সেটি হলো, এনআইডি সংশোধনের বিভিন্ন কারণ রয়েছে।

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের কারণগুলো নির্বাচন অফিস কয়েকটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করেছে। নিচে সেই ক্যাটাগরি অনুযায়ী তথ্য সংশোধনের প্রক্রিয়া উল্লেখ করা হলো:

  1. ক ক্যাটাগরি,
  2. খ ক্যাটাগরি,
  3. গ ক্যাটাগরি,
  4. ঘ ক্যাটাগরি,

যদি কোনো ব্যক্তি তার এনআইডি কার্ডের তথ্য সংশোধন করতে চান, তাহলে তার তথ্য সংশোধনের প্রক্রিয়া এসব ক্যাটাগরির ভিত্তিতে সম্পন্ন করা হবে। উপরের তালিকায় আপনি দেখতে পাচ্ছেন যে, সংশোধনের প্রক্রিয়া ভিন্ন ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়েছে।

এখন, সংশোধনের জন্য কতদিন সময় লাগবে, তা নির্ভর করে আপনি কোন ক্যাটাগরির অন্তর্ভুক্ত। যেহেতু সংশোধনের কাজটি কয়েকটি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়েছে এবং প্রতিটি ক্যাটাগরির জন্য নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করা আছে, তাই আমি আপনাকে একটি তালিকা প্রদান করব।

এই তালিকা থেকে আপনি জানতে পারবেন, কোন ক্যাটাগরির তথ্য সংশোধনের জন্য কতদিন অপেক্ষা করতে হবে। যেমন:

  • “ক” ক্যাটাগরি: যদি আপনার তথ্য সংশোধনের কাজটি ‘ক’ ক্যাটাগরিতে পড়ে, তাহলে এই সংশোধন কাজের জন্য দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হবেন উপজেলা নির্বাচন অফিসার। এই তথ্য সংশোধন করতে সর্বোচ্চ ০৭ (সাত) দিন সময় লাগবে।
  • “খ” ক্যাটাগরি: আপনার ভোটার আইডি কার্ডের সংশোধন যদি ‘খ’ ক্যাটাগরিতে পড়ে, তবে সংশোধনের দায়িত্বে থাকবেন জেলা নির্বাচন অফিসার। এই তথ্য সংশোধনের জন্য আপনাকে সর্বোচ্চ ১৫ দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে।
  • “গ” ক্যাটাগরি: যদি আপনার ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য সংশোধনের প্রক্রিয়া ‘গ’ ক্যাটাগরির হয়, তাহলে সংশোধনের কাজে নিযুক্ত থাকবেন আঞ্চলিক নির্বাচন অফিসার। এই তথ্য সংশোধনের জন্য সর্বোচ্চ ৩০ দিন পর্যন্ত সময় লাগবে।
  • “ঘ” ক্যাটাগরি: আপনার ভোটার আইডি কার্ডের সংশোধন প্রক্রিয়া যদি ‘ঘ’ ক্যাটাগরিতে পড়ে, তাহলে আপনাকে সর্বোচ্চ ৪৫ দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এই তথ্য সংশোধনের দায়িত্বে থাকবেন NID Wing-এর মহাপরিচালক।

উপরের তালিকায় আপনি দেখতে পাচ্ছেন, ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য সংশোধনের জন্য প্রতিটি ক্যাটাগরিতে কতদিন সময় লাগতে পারে।

এখন, এই তালিকা দেখে অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে—এই ক্যাটাগরি আসলে কীভাবে ভাগ করা হয়? যদি আপনি এটি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান, তাহলে নিচের আলোচিত অংশগুলোতে নজর রাখুন।

জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন ক্যাটাগরি

আমরা এতক্ষণ ধরে আলোচনার মাধ্যমে জানতে পারলেন যে, একজন ব্যক্তি যদি তার ভোটার আইডি কার্ডের মধ্যে থাকা তথ্য সংশোধন করতে চান এবং সেই সংশোধনের জন্য আবেদন করেন, তাহলে প্রথমে তার তথ্য সংশোধনের কাজটি নির্দিষ্ট একটি ক্যাটাগরিতে নির্ধারণ করা হয়।

এবং এই ক্যাটাগরির ওপর নির্ভর করে, সংশোধনের জন্য কতদিন সময় লাগবে তা ঠিক করা হয়।

এখন, এই তথ্য জানার পর অনেকের মনে একটি প্রশ্ন আসতে পারে—যখন আপনি তথ্য সংশোধনের জন্য আবেদন করবেন, তখন সেই সংশোধনী কাজটি কোন ক্যাটাগরিতে পড়বে, সেটা সেটা আপন কিভাবে বুঝব?

যদি আপনার মনে এই প্রশ্নটি থেকে থাকে, তাহলে জানিয়ে রাখি, সংশোধনের ক্যাটাগরি নির্ধারণের জন্য একটি তালিকা রয়েছে। সেই তালিকা অনুযায়ী, আপনি যখন কোনো ধরনের তথ্য সংশোধনের জন্য আবেদন করবেন, তখন সংশোধন প্রক্রিয়াটি সেই তালিকার ভিত্তিতে নির্ধারিত ক্যাটাগরির আওতায় আনা হবে।

এজন্য, এখন আমি আপনাকে একটি তালিকা প্রদান করব, যেখানে আপনি দেখতে পারবেন কোন ধরনের তথ্য সংশোধনের কাজগুলোকে কোন ক্যাটাগরিতে বিভক্ত করা হয়েছে। তালিকাটি নিচে উল্লেখ করা হলো

“ক” ক্যাটাগরির তথ্য সংশোধন

ভোটার আইডি কার্ডের কিছু নির্দিষ্ট তথ্য সংশোধনের জন্য, সংশোধনী কাজগুলোকে “ক” ক্যাটাগরির আওতায় নেওয়া হয়।

যদি আপনি নিচের তালিকাভুক্ত তথ্যগুলো সংশোধনের জন্য আবেদন করেন, তাহলে বুঝতে হবে যে আপনার সংশোধনটি “ক” ক্যাটাগরির মধ্যে পড়ে।

নিচে “ক” ক্যাটাগরির অন্তর্ভুক্ত সংশোধনযোগ্য তথ্যগুলোর তালিকা দেওয়া হলো:

  • ভোটার আইডি কার্ডে থাকা নামের বানান ভুল সংশোধন।
  • আংশিক নাম পরিবর্তনের আবেদন।
  • ভোটার আইডি কার্ডে থাকা বাংলা ও ইংরেজি নামের মিল নিশ্চিতকরণ।
  • জন্ম তারিখ সংশোধন (সর্বোচ্চ ৩ বছরের সীমায়)।
  • জাতীয় পরিচয়পত্রে থাকা লিঙ্গ পরিবর্তন।
  • বৈবাহিক অবস্থার পরিবর্তন।
  • জাতীয় পরিচয়পত্রে থাকা ঠিকানা পরিবর্তন।
  • ভোটার আইডি কার্ডে থাকা রক্তের গ্রুপ পরিবর্তন।
  • আইডি কার্ডের সাথে যুক্ত থাকা মোবাইল নম্বরের পরিবর্তন।

আপনি যদি উপরে উল্লেখিত তথ্যগুলোর জন্য সংশোধনের আবেদন করেন, তাহলে আপনার আবেদনটি “ক” ক্যাটাগরির আওতায় ধরা হবে।

এবং এই ধরনের “ক” ক্যাটাগরির ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে সর্বোচ্চ ০৭ দিন সময় প্রয়োজন হয়।

“খ” ক্যাটাগরির তথ্য সংশোধন

এবার আমি আপনাকে “খ” ক্যাটাগরির তথ্য সংশোধনী গুলোর সাথে পরিচয় করিয়ে দেব। এখানে এমন তথ্য সংশোধনির কাজগুলি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা “খ” ক্যাটাগরির আওতায় পড়ে। নিচে সেই তালিকা প্রদান করা হলো:

  • ভোটার আইডি কার্ডের মধ্যে থাকা জন্ম তারিখ সংশোধন (সর্বোচ্চ ৫ বছর)।
  • জাতীয় পরিচয়পত্রে স্বামী অথবা স্ত্রীর নাম পরিবর্তন।
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা পরিবর্তন।
  • অসমর্থতা কিংবা প্রতিবন্ধিতা পরিবর্তন।
  • জাতীয় পরিচয়পত্রে থাকা ধর্ম পরিবর্তন।

যদি আপনি উপরের তালিকায় উল্লেখিত তথ্যগুলোর যেকোনো একটি সংশোধনের জন্য আবেদন করেন, তবে আপনার সংশোধনী প্রক্রিয়াটি “খ” ক্যাটাগরির আওতায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে। এই ক্যাটাগরির তথ্য সংশোধন করার জন্য সর্বোচ্চ ১৫ দিন সময়ের প্রয়োজন হবে।

“গ” ক্যাটাগরির তথ্য সংশোধন

আপনি এতক্ষণ ধরে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের “ক” এবং “খ” ক্যাটাগরি সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। তবে, আরও কিছু তথ্য সংশোধনী রয়েছে যা “গ” ক্যাটাগরির আওতায় ধরা হয়।

“গ” ক্যাটাগরি:
নিচে উল্লেখ করা হলো যে ধরনের তথ্য সংশোধনী “গ” ক্যাটাগরির আওতায় পড়ে:

  • আপনি যখন আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের সম্পূর্ণ নাম পরিবর্তন করবেন।
  • আপনি যদি আপনার ভোটার আইডি কার্ডের মধ্যে থাকা জন্ম তারিখ পরিবর্তন করতে চান (সর্বোচ্চ ৫ বছর পর্যন্ত)

এই তালিকা থেকে আপনি দেখতে পাচ্ছেন, কোন কোন তথ্য সংশোধনী “গ” ক্যাটাগরির আওতায় পড়ে।

এছাড়া, যদি আপনার তথ্য সংশোধন “গ” ক্যাটাগরির আওতায় পড়ে, তাহলে আপনার ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে সর্বমোট ৩০ দিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।

“ঘ” ক্যাটাগরির তথ্য সংশোধন

সর্বশেষ ধাপে, আমি আপনাকে সেই তথ্য সংশোধনীগুলোর সাথে পরিচয় করিয়ে দেব যা মূলত “ঘ” ক্যাটাগরির আওতাধীন।

“ঘ” ক্যাটাগরির তথ্য সংশোধনের তালিকা নিচে প্রদান করা হলো:

  • সম্পূর্ণ নাম পরিবর্তন: যদি আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ডের মধ্যে থাকা সম্পূর্ণ নাম পরিবর্তন করতে চান, তবে প্রমাণের ভিত্তিতে এবং আপনার পাবলিক পরীক্ষার সনদ ব্যতীত এটি “ঘ” ক্যাটাগরির আওতায় পড়বে।
  • বয়সসীমা সংশোধন: চাকরির বয়সসীমা, মুক্তিযোদ্ধা, ভোটার যোগ্যতা, নির্বাচন প্রার্থীর সীমা, বয়স্ক ভাতা ইত্যাদি কারণে জাতীয় পরিচয়পত্রে থাকা জন্ম তারিখ সংশোধন করা হলে, এটি “ঘ” ক্যাটাগরির আওতায় আসে।

উপরোক্ত তথ্য সংশোধনীগুলি মূলত “ঘ” ক্যাটাগরির আওতায় ধরা হয়।

যদি আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ডের মধ্যে “ঘ” ক্যাটাগরির আওতায় থাকা তথ্য সংশোধন করতে চান, তাহলে আপনার সর্বোচ্চ ৪৫ দিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কি কি কাগজ পত্র লাগে?

যখন আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য সংশোধন করবেন। তখন আপনাকে আপনার তথ্য  সংশোধন করার বিষয়ের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ধরনের ডকুমেন্টস এর প্রয়োজন হবে। তবে সাধারণত যে সকল কাগজপত্র এর দরকার হয়, সে গুলো হলো, 

  1. আপনার জন্ম সনদ এর কপি।
  2. শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ কপি। 
  3. সন্তানের জন্ম সনদ এর সার্টিফিকেট। 
  4. স্বামী অথবা স্ত্রীর জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি।
  5. কাবিননামা বা বিবাহ সনদ-এর কপি। 
  6. যদি আপনার পাসপোর্ট কিংবা ড্রাইভিং লাইসেন্স থাকে তাহলে সে গুলোর কপি।

এ গুলো ছাড়াও আপনার তথ্য সংশোধন করার জন্য যে সকল প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস এর প্রয়োজন হবে। সে গুলো আপনাকে প্রদান করতে হবে। তবে সাধারণত সকল কাগজপত্র প্রয়োজন হয়, সে গুলোর তালিকা উপরে উল্লেখ করা হয়েছে।

কিভাবে ভোটার আইডি কার্ড দ্রুত সংশোধন করা যাবে?

আপনি পূর্ববর্তী আলোচনার মাধ্যমে জানতে পারলেন যে, ভোটার আইডি কার্ড সংশোধনের জন্য বিভিন্ন ক্যাটাগরির ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন সময় প্রয়োজন হয়।

তবে, যদি আপনি খুব দ্রুত আপনার আইডি কার্ড সংশোধন করতে চান, তাহলে আপনাকে কিছু বিশেষ পদক্ষেপ নিতে হবে। এখন আমি আপনাকে সেই পদক্ষেপগুলো সম্পর্কে সংক্ষেপে ধারণা দিব।

আপনি যদি এই পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করেন, তাহলে খুব সহজেই দ্রুত আপনার ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে পারবেন।

আপনাকে মনে রাখতে হবে যে, তথ্য সংশোধনের জন্য আবেদন করার সময় প্রয়োজনীয় প্রমাণপত্র সঠিকভাবে প্রদান করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যখন উপযুক্ত প্রমাণপত্র জমা দেবেন, তখন আপনার তথ্য সংশোধনের কাজটি দ্রুত সম্পন্ন হওয়ার সম্ভাবনা বাড়বে।

Faqs

Q:ভোটার আইডি কার্ড তথ্য সংশোধনী কে কয়টি ক্যাটাগরিতে ভাগ করা হয়ে থাকে?

A:  আপনি যখন আপনার ভোটার আইডি কার্ডের মধ্যে থাকা তথ্য সংশোধন করবেন। তখন আপনার এই সংশোধনী প্রক্রিয়া কে মোট চার (৪) টি ক্যাটাগরি তে ভাগ করা হবে। আর সে গুলো হল ক, খ, গ, ঘ ক্যাটাগরি।

Q:ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে কতদিন লাগে?

A: ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করতে মোট কত দিন সময় লাগবে। সেটা নির্ভর করবে আপনি কোন ক্যাটাগরির তথ্য সংশোধন করতে চান। কেননা সচরাচর ক্যাটাগরি অনুযায়ী ভোটার আইডি কার্ড তথ্য সংশোধন করার জন্য ০৭ দিন থেকে শুরু করে ৪৫ দিন পর্যন্ত সময়ের প্রয়োজন হয়ে থাকে। 

ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন নিয়ে আমাদের শেষ কথা 

আপনি যদি আপনার ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করে নিতে চান। তাহলে আপনাকে কত দিন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে সে নিয়ে আজকের এই আলোচনায় বিস্তারিত বলা হয়েছে। 

তো আপনি যদি আপনার ভোটার আইডি কার্ড দ্রুত সংশোধন করতে চান। তাহলে অবশ্যই আপনি আবেদন করার সময় তথ্য সংশোধিত প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস গুলো যুক্ত করে দেওয়ার চেষ্টা করবেন।

সেই সাথে আপনি যদি ভোটার আইডি কার্ড সম্পর্কে আরো অজানা তথ্য গুলো খুব সহজ ভাষায় জেনে নিতে চান। তাহলে নিয়মিত আমাদের ওয়েবসাইটে ভিজিট করবেন। 

এবং আপনাদের সমস্যা গুলোর সমাধান খোঁজার জন্য, সেই সমস্যা টি নিচে কমেন্ট করে জানিয়ে দিন। ধন্যবাদ, এতক্ষণ ধরে আমাদের সাথে থাকার জন্য। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top