Ielts ছাড়া কোন কোন দেশে যাওয়া যায়?

বর্তমান সময়ে আমাদের দেশের শিক্ষার্থীদের বিদেশে উচ্চশিক্ষা নেওয়ার আগ্রহ বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে যদি আপনি আমাদের দেশ থেকে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নিতে চান তাহলে আপনার জন্য IELTS করার দরকার পড়বে।

Ielts ছাড়া কোন কোন দেশে যাওয়া যায়
Ielts ছাড়া কোন কোন দেশে যাওয়া যায়

তবে আমাদের মধ্যে অনেক মানুষ আছেন যারা IELTS করতে চায়না। আর সে কারণে তারা জানতে চায় যে, IELTS ছাড়া কোন কোন দেশে যাওয়া যায়।

তো আপনি চাইলে বর্তমান সময়ে IELTS করা ছাড়াই বিভিন্ন দেশে যেতে পারবেন। আর এবার আমি আপনাকে সেই দেশ গুলোর সাথে পরিচয় করিয়ে দিবো।

তাই আর দেরী না করে চলুন সেই দেশ গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক যেখানে elts ছাড়া যেসব দেশে যাওয়া যায়।

Table of Contents

IELTS ছাড়া কোন কোন দেশে যাওয়া যায়?

আপনি যদি আমাদের বাংলাদেশ থেকে পড়াশোনা করার জন্য বিদেশে যেতে চান। তাহলে চেষ্টা করবেন IELTS করে বিদেশে যাওয়ার জন্য। এর কারণ হলো, ইংরেজি এমন এক ধরনের ভাষা যা গোটা বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত।

যার কারণে ইংরেজি ভাষাকে আন্তর্জাতিক ভাষা বলা হয়। আর আপনার ইংরেজি ভাষা জানা থাকলে আপনি সারা বিশ্বের মানুষের সাথে যোগাযোগ রাখতে পারবেন।

তবে আপনারা যারা একান্তভাবে IELTS করতে চাননা তারাও এখন বিশ্বের উন্নত দেশ গুলোতে স্ট্যাডি ভিসায় যেতে পারবেন। আর এখন পর্যন্ত যেসব দেশ IELTS ছাড়াই পড়াশোনা করার সুযোগ দেয় সেই দেশ গুলোর নাম নিচের তালিকায় শেয়ার করা হলো। যেমন, 

  1. আইসল্যান্ড,
  2. আয়ারল্যান্ড,
  3. অস্ট্রেলিয়া,
  4. নেদারল্যান্ডস,
  5. নরওয়ে,
  6. পর্তুগাল,
  7. স্পেন,
  8. সুইডেন,
  9. লুক্সেমবার্গ,
  10. সুইজারল্যান্ড,
  11. ইতালি,
  12. ডেনমার্ক,
  13. ফিনল্যান্ড,
  14. ফ্রান্স,
  15. জার্মানি,
  16. গ্রিস,

উপরের তালিকায় আপনি বেশ কিছু দেশের নাম দেখতে পাচ্ছেন। তো যারা আসলে IELTS না করে বিদেশে পড়াশোনা করতে চান তারা উপরের এই দেশ গুলোতে স্ট্যাডি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

তবে এখানে একটা কথা বলে রাখা ভালো। সেটি হলো, উপরের তালিকায় থাকা দেশ গুলোর সকল বিশ্ববিদ্যালয় IELTS ছাড়া পড়াশোনা করার পারমিশন দেয়না।

বরং এই দেশ গুলোর গুটি কয়েক বিশ্ববিদ্যালয় আছে যেগুলোতে IELTS ছাড়াই শিক্ষার্থীদের ভর্তি হওয়ার সুযোগ প্রদান করে। 

Ielts ছাড়া কি কানাডা যাওয়া যায়?

যখন আপনি কোনো একটি দেশে পড়াশোনা করতে যাবেন তার আগে আপনাকে সেই দেশের শিক্ষা ব্যবস্থার মান ও ধরন সম্পর্কে জেনে নিতে হবে।

তো যদি আপনি আমাদের বাংলাদেশ থেকে উচ্চ শিক্ষার জন্য কানাডা যেতে চান তাহলে আমি বলবো আপনার সিন্ধান্ত যথোপযুক্ত। কারণ শিক্ষার দিক থেকে কানাডা অন্যতম দেশ গুলোর তালিকায় জায়গা করে নিতে পেরেছে।

তবে আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছেন যারা আসলে জানতে চায় যে, IELTS ছাড়া কি কানাডা যাওয়া যাবে কিনা। তো কানাডায় পড়াশোনা করার জন্য আপনার IELTS করা উচিত।

তাহলে আপনি এই দেশে পড়াশোনা করার সময় আলাদা বেনিফিট পাবেন। তবে আপনি যদি কানাডায় আন্ডারগ্রাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তি হতে চান তাহলে আপনি IELTS ছাড়াই কানাডায় যেতে পারবেন।

কোন দেশে স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া সহজ?

যদি আপনার মধ্যে বিদেশে পড়াশোনা করার মতো যোগ্যতা থাকে তাহলে আপনি বিদেশে উচ্চ শিক্ষা নিতে পারবেন। আর বর্তমান সময়ে এমন অনেক দেশ আছে যে দেশ গুলোতে খুব সহজে পড়াশোনার ভিসা পাওয়া যায়।

তো এবার আমি সহজে পড়াশোনার ভিসা পাওয়া দেশ গুলোর নাম ও সেই দেশের শিক্ষা সম্পর্কে বিস্তারিত বলবো। 

০১ – ইতালি

আপনারা যারা আমাদের বাংলাদেশ থেকে উচ্চ শিক্ষার জন্য বিদেশে পড়াশোনা করতে চান। তারা ইতালি পড়াশোনা ভিসার জন্য চেস্টা করবেন। এর কারণ হলো, অন্যান্য দেশের তুলনায় ইতালিতে পড়াশোনা ভিসা খুব সহজেই পাওয়া যায়।

এছাড়াও ইতালির পড়াশোনার মান খুব মানসম্মত। কারণ ইতালিতে আপনি অনেক স্বনামধন্য ডিগ্রিধারী বিশ্ববিদ্যালয় দেখতে পারবেন যা গোটা বিশ্বব্যাপী বিখ্যাত। 

০২ – মালয়েশিয়া

গোটা বিশ্বের মধ্যে মোট যতগুলো ইসলামিক দেশ আছে তাদের মধ্যে মালয়েশিয়া হলো অনেক উন্নত একটি দেশ। যে দেশটি নিজেকে উন্নত করার পাশাপাশি পড়াশোনার দিক থেকেও ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পেরেছে।

আর আপনি আমাদের বাংলাদেশ থেকে খুব সহজেই স্টুডেন্ট ভিসা নিতে পারবেন। এছাড়াও আপনারা যারা স্বল্প খরচে বিদেশে পড়াশোনা করতে চান তাদের জন্য মালয়েশিয়া হবে উপযুক্ত একটি দেশ।

০৩ – আয়ারল্যান্ড

আমরা সবাই জানি যে, আয়ারল্যান্ড আয়তনের দিক থেকে খুব ছোট্ট একটি দেশ। তবে তারা আয়তন এর দিক থেকে ছোটো দেশ হলেও আয়ারল্যান্ড শিক্ষা ও প্রযুক্তি দিয়ে অনেক এগিয়ে আছে।

আর বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে আপনি এমন অনেক বাংলাদেশিকে খুজে পাবেন যারা মূলত আয়াল্যান্ডে গিয়েছে উচ্চ শিক্ষার জন্য। কারণ, আমাদের দেশ থেকে খুব সহজে আয়ারল্যান্ড স্টুডেন্ট ভিসা পাওয়া যায়।

০৪ – জার্মানি

আপনাকে জার্মানি সম্পর্কে আর নতুন করে বলার মতো কিছু নেই। কারণ গোটা বিশ্বের শিল্প উন্নত দেশ গুলোর মধ্যে জার্মানি হলো অনেক উন্নত দেশ। যার কারণে অন্যান্য দেশের তুলনায় জার্মানির শিক্ষা ব্যবস্থাও অনেক উন্নত হবে এটাই স্বাভাবিক।

তবে এই দেশে খুব সহজে পড়াশোনা ভিসা পাওয়া গেলেও জার্মানিতে পড়াশোনা করা কিছুটা ব্যয়বহুল। 

০৫ – কানাডা

বর্তমান সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে কানাডা হলো অনেক উন্নত একটি দেশ। যার কারণে আমাদের দেশের অধিকাংশ শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য কানাডা যেতে চায়।

আর যারা বাংলাদেশ থেকে খুব সহজে বিদেশে স্টুডেন্ট ভিসা পেতে চান তাদের জন্য কানাডা হবে উপযুক্ত একটি দেশ।

০৬ – ভারত

যেহুতু ভারত হলো আমাদের বাংলাদেশের পাশ্ববর্তী একটি দেশ সেহুতু এই দেশ সম্পর্কে আর নতুন করে কিছু বলার নেই। এর কারন হলো আমরা প্রায় সবাই জানি ভারত বর্তমানে শিক্ষাক্ষেত্রে অনেক এগিয়ে আছে।

আর অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারতে আপনি খুব কম খরচে পড়াশোনা করতে পারবেন। এছাড়াও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের খুব সহজেই ভারত পড়াশোনা ভিসা পাওয়া যায়।

কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নেয়া যায়?

আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছেন যাদের সিজিপিএ এর পরিমান অনেক কম। যার কারণে তারা জানতে চায় যে, কম সিজিপিএ নিয়ে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নেওয়া যাবে কিনা।

তো যদি আপনার সিজিপিএ এর পরিমান কিছুটা কম থাকে তারপরও আপনি বিভিন্ন দেশের ভিন্ন ভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করার সুযোগ পাবেন।

তবে যেহুতু আপনার সিজিপিএ এর পরিমান কম সেহুতু আপনার ক্ষেত্রে কিছুটা সীমাবদ্ধতা থাকবে। কারণ আমরা সবাই জানি যে, বিদেশে পড়াশোনা করতে হলে আমাদের সিজিপিএ অনেক বেশি থাকতে হয়।

তাই আপনার যদি সিজিপিএ এর পরিমান কিছুটা কম থাকে তাহলে আপনাকে কম সিজিপিএ তে ভর্তি হওয়া যাবে এমন বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে ভর্তির আবেদন করতে হবে।

কিন্তুু কম সিজিপিএ হওয়ার কারণে একবারে হতাশ হবেন না। কারণ, আপনি জানলে অবাক হবেন কারন বর্তমান সময়ে এমন অনেক দেশের অনেক বিশ্ববিদ্যালয় আছে।

যারা আপনার কম সিজিপিএ থাকার পরও স্বলারশীপ এর সুযোগও প্রদান করবে। তাই হতাশ না হয়ে চেস্টা করুন, আর বিদেশে পড়াশোনা করার যাবতীয় কাজ গুলো সঠিক ভাবে করুন।

সরকারিভাবে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়

বাংলাদেশ সরকারের প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশে সরকারিভাবে কর্মী পাঠানো হয়। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে যেসব দেশে সরকারিভাবে কর্মী পাঠানো হচ্ছে সেগুলো হল:

  • মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলো: সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কুয়েত, কাতার, ওমান, বাহরাইন
  • দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো: ভারত, শ্রীলঙ্কা, নেপাল, ভুটান, মিয়ানমার
  • দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো: মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, ভিয়েতনাম, দক্ষিন কোরিয়া
  • ইউরোপের দেশগুলো: যুক্তরাজ্য, জার্মানি, ফ্রান্স, ইতালি, স্পেন
  • রাশিয়া

Toefl এবং ielts মধ্যে পার্থক্য?

TOEFL এবং IELTS উভয়ই ইংরেজি ভাষা দক্ষতা পরীক্ষা যা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে স্বীকৃত। তবে, এই দুটি পরীক্ষার মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য রয়েছে।

বৈশিষ্ট্য TOEFL IELTS
পরীক্ষার সময়কাল প্রায় 4 ঘন্টা ২ ঘন্টা ৪৫ মিনিট
পরীক্ষার ধরন কম্পিউটার ভিত্তিক কম্পিউটার বা পেপার ভিত্তিক
প্রশ্নের ধরন বহুনির্বাচনী প্রশ্ন রচনা, বক্তৃতা, এবং বই বা প্রবন্ধের অংশ পড়ার উপর ভিত্তি করে প্রশ্ন
স্কোরিং 0 থেকে 120 0 থেকে 9
গ্রহণযোগ্যতা বিশ্বের প্রায় ১৫০টি দেশে বিশ্বের প্রায় ১৪০টি দেশে

পরীক্ষার সময়কাল

TOEFL পরীক্ষাটি প্রায় 4 ঘন্টা স্থায়ী হয়, যেখানে IELTS পরীক্ষাটি ২ ঘন্টা ৪৫ মিনিট স্থায়ী হয়। TOEFL পরীক্ষাটি একটি দীর্ঘ পরীক্ষা, তাই পরীক্ষার্থীদের ভালোভাবে প্রস্তুতি নেওয়া উচিত।

পরীক্ষার ধরন

TOEFL পরীক্ষাটি কম্পিউটার ভিত্তিক, যেখানে IELTS পরীক্ষাটি কম্পিউটার বা পেপার ভিত্তিক হতে পারে। TOEFL পরীক্ষাটি মূলত বহুনির্বাচনী প্রশ্নের উপর ভিত্তি করে হয়, যেখানে IELTS পরীক্ষায় রচনা, বক্তৃতা, এবং বই বা প্রবন্ধের অংশ পড়ার উপর ভিত্তি করে প্রশ্ন থাকে।

পরীক্ষার প্রশ্নের ধরন

TOEFL পরীক্ষায় মূলত বহুনির্বাচনী প্রশ্ন থাকে, যেখানে IELTS পরীক্ষায় রচনা, বক্তৃতা, এবং বই বা প্রবন্ধের অংশ পড়ার উপর ভিত্তি করে প্রশ্ন থাকে। TOEFL পরীক্ষার প্রশ্নগুলি সাধারণত IELTS পরীক্ষার প্রশ্নগুলির তুলনায় সহজতর বলে মনে করা হয়।

পরীক্ষার স্কোরিং

TOEFL পরীক্ষার স্কোর 0 থেকে 120 পর্যন্ত হয়, যেখানে IELTS পরীক্ষার স্কোর 0 থেকে 9 পর্যন্ত হয়। TOEFL পরীক্ষার স্কোরিং সিস্টেম IELTS পরীক্ষার স্কোরিং সিস্টেম থেকে কিছুটা আলাদা।

পরীক্ষার গ্রহণযোগ্যতা

TOEFL পরীক্ষাটি বিশ্বের প্রায় ১৫০টি দেশে গ্রহণ করা হয়, যেখানে IELTS পরীক্ষাটি বিশ্বের প্রায় ১৪০টি দেশে গ্রহণ করা হয়। উভয় পরীক্ষাই বিশ্বের বিভিন্ন দেশের বিশ্ববিদ্যালয়, কলেজ, এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে গ্রহণ করা হয়।

TOEFL নাকি IELTS করা সহজ?

এই প্রশ্নের উত্তর নির্ভর করে পরীক্ষার্থীর দক্ষতা এবং পছন্দের উপর। TOEFL পরীক্ষাটি কম্পিউটার ভিত্তিক এবং বহুনির্বাচনী প্রশ্নের উপর ভিত্তি করে হয়, যা কিছু পরীক্ষার্থীদের জন্য সহজ হতে পারে।

অন্যদিকে, IELTS পরীক্ষাটি কম্পিউটার বা পেপার ভিত্তিক হতে পারে এবং রচনা, বক্তৃতা, এবং বই বা প্রবন্ধের অংশ পড়ার উপর ভিত্তি করে প্রশ্ন থাকে, যা কিছু পরীক্ষার্থীদের জন্য কঠিন হতে পারে।

সাধারণভাবে, IELTS পরীক্ষাটি TOEFL পরীক্ষার তুলনায় আরও চ্যালেঞ্জিং বলে মনে করা হয়। তবে, পরীক্ষার্থী যদি ইংরেজি ভাষার উপর ভালো দক্ষতা অর্জন করতে চায় তবে IELTS পরীক্ষাটি তার জন্য ভালো বিকল্প হতে পারে।

কেমব্রিজ আইইএলটিএস বই কি আইএলটিএসের চেয়ে কঠিন?

কেমব্রিজ আইইএলটিএস বইগুলি আইএলটিএস পরীক্ষার জন্য একটি ভাল প্রস্তুতিমূলক উপকরণ। এই বইগুলিতে আইএলটিএস পরীক্ষার বিভিন্ন ধরণের প্রশ্ন এবং অনুশীলন রয়েছে।

কেমব্রিজ আইইএলটিএস বইগুলি আইএলটিএস পরীক্ষার চেয়ে কঠিন কিনা তা নির্ভর করে পরীক্ষার্থীর দক্ষতার উপর। যদি পরীক্ষার্থী ইতিমধ্যেই ইংরেজি ভাষায় দক্ষ হয়, তবে কেমব্রিজ আইইএলটিএস বইগুলি তার জন্য সহজ হতে পারে।

তবে, যদি পরীক্ষার্থীর ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা কম হয়, তবে কেমব্রিজ আইইএলটিএস বইগুলি তার জন্য কঠিন হতে পারে।

485 ভিসায় পড়াশোনা করা যাবে কি?

485 ভিসা হল অস্ট্রেলিয়ায় স্থায়ী বসবাসের জন্য একটি ভিসা। এই ভিসায় পড়াশোনা করা যায়, তবে কিছু শর্ত সাপেক্ষে। 485 ভিসায় পড়াশোনা করার জন্য, আপনাকে অবশ্যই একটি স্বীকৃত অস্ট্রেলিয়ান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি হতে হবে।

আপনার ভর্তি পত্র এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অনুমোদনপত্র 485 ভিসার আবেদনের সাথে জমা দিতে হবে। 485 ভিসায় পড়াশোনা করার জন্য, আপনার IELTS পরীক্ষায় নির্দিষ্ট নম্বর পেতে হবে। 485 ভিসার জন্য IELTS পরীক্ষার নম্বরের প্রয়োজনীয়তা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উপর নির্ভর করে।

FAQs

আমি কি ielts ছাড়া অস্ট্রেলিয়ায় যেতে পারি?

না, অস্ট্রেলিয়ায় যেতে হলে আইইএলটিএস বা অন্য কোনো ইংরেজি ভাষা দক্ষতা পরীক্ষায় নির্দিষ্ট নম্বর পেতে হবে। তবে, অস্ট্রেলিয়ান শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অফার লেটার থাকলে আইইএলটিএস ছাড়াও ভিসা পাওয়া যেতে পারে।

আইইএলটিএস করতে কত টাকা লাগে?

আইইএলটিএস পরীক্ষার ফি নির্ভর করে পরীক্ষার কেন্দ্র ও সময়সূচীর উপর। বাংলাদেশে আইইএলটিএস পরীক্ষার ফি প্রায় ২২৫০০ টাকা।

Ielts ছাড়া কি আয়ারল্যান্ডে কাজ করা যায়?

না, আয়ারল্যান্ডে কাজ করতে হলে আইইএলটিএস বা অন্য কোনো ইংরেজি ভাষা দক্ষতা পরীক্ষায় নির্দিষ্ট নম্বর পেতে হবে। তবে, আয়ারল্যান্ডের কোনো প্রতিষ্ঠানের চাকরির অফার লেটার থাকলে আইইএলটিএস ছাড়াও ভিসা পাওয়া যেতে পারে।

Ielts এর অর্থ কি?

International English Language Testing System-এর সংক্ষিপ্ত রূপ হল IELTS। এটি একটি ইংরেজি ভাষা দক্ষতা পরীক্ষা যা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে স্বীকৃত।

আমি কি ielts ছাড়া 485 ভিসা আবেদন করতে পারি?

না, 485 ভিসার জন্য আইইএলটিএস বা অন্য কোনো ইংরেজি ভাষা দক্ষতা পরীক্ষায় নির্দিষ্ট নম্বর পেতে হবে।

অস্ট্রেলিয়ায় কি পিএইচডি করার জন্য আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক?

অস্ট্রেলিয়ায় পিএইচডি করার জন্য আইইএলটিএস বাধ্যতামূলক নয়। তবে, বেশিরভাগ বিশ্ববিদ্যালয় আইইএলটিএস বা অন্য কোনো ইংরেজি ভাষা দক্ষতা পরীক্ষায় নির্দিষ্ট নম্বর চায়।

5.5 ব্যান্ড কি আয়ারল্যান্ডের জন্য যোগ্য?

না, আয়ারল্যান্ডের জন্য 5.5 ব্যান্ড যোগ্য নয়। আয়ারল্যান্ডে কাজ করার জন্য IELTS পরীক্ষায় 6.0 বা তার বেশি ব্যান্ড পেতে হবে।

দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে আয়ারল্যান্ডে কিভাবে পাড়ি জমাবেন?

দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে আয়ারল্যান্ডে পাড়ি জমানোর জন্য আপনাকে প্রথমে একটি ভিসা নিতে হবে। ভিসা পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই IELTS পরীক্ষায় নির্দিষ্ট নম্বর পেতে হবে। ভিসা পাওয়ার পর আপনি একটি আয়ারল্যান্ডের এয়ারলাইন্সের মাধ্যমে আয়ারল্যান্ডে যেতে পারেন।

স্ট্যাম্প 4 কি আয়ারল্যান্ডের স্থায়ী বাসস্থান?

না, স্ট্যাম্প 4 আয়ারল্যান্ডের স্থায়ী বাসস্থান নয়। স্ট্যাম্প 4 হল একটি দীর্ঘমেয়াদী বসবাসের ভিসা। এই ভিসার মেয়াদ শেষ হলে আপনাকে আয়ারল্যান্ডে বসবাসের জন্য পুনরায় ভিসা আবেদন করতে হবে। আয়ারল্যান্ডের স্থায়ী বাসস্থান পেতে হলে আপনাকে আয়ারল্যান্ডে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করতে হবে এবং আয়ারল্যান্ডের নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে হবে।

Toefl কি ielts এর চেয়ে ভালো?

না, TOEFL এবং IELTS উভয়ই ইংরেজি ভাষার দক্ষতা পরিমাপের জন্য সুপ্রতিষ্ঠিত পরীক্ষা। কোন পরীক্ষাটি আরও ভাল তা নির্ভর করে পরীক্ষার্থীর ব্যক্তিগত দক্ষতা, লক্ষ্য এবং পছন্দের উপর।

elts আইডি নাম্বার কি?

IELTS পরীক্ষার ফলাফলের সাথে একটি ইউনিক 10-সংখ্যার আইডি নম্বর প্রদান করা হয়। এই আইডি নম্বরটি পরীক্ষার ফলাফলের সাথে যুক্ত থাকে এবং এটি পরীক্ষার ফলাফল চেক করার জন্য ব্যবহার করা হয়।

485 ভিসার জন্য কি ফর্ম 80 প্রয়োজন?

485 ভিসার জন্য ফর্ম 80 প্রয়োজন। ফর্ম 80 হল একটি অনলাইন আবেদন ফর্ম যা 485 ভিসার জন্য আবেদন করার জন্য পূরণ করতে হয়। ফর্ম 80 পূরণ করার সময়, আপনাকে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য, শিক্ষাগত যোগ্যতা, এবং কাজের অভিজ্ঞতা প্রদান করতে হবে। আপনাকে আপনার IELTS পরীক্ষার ফলাফল এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় নথিও ফর্ম 80-এ আপলোড করতে হবে।

Toefl এর অর্থ কি?

TOEFL হল Test of English as a Foreign Language-এর সংক্ষিপ্ত রূপ। এটি একটি ইংরেজি ভাষা দক্ষতা পরীক্ষা যা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে স্বীকৃত।

আপনার জন্য লেখকের কিছুকথা

যারা বিদেশে লেখাপড়া করতে চান অথচ IELTS করতে চান না তাদের জন্য এই লেখাটি অনেক হেল্পফুল হবে। কারণ, আইইএলটিএস ছাড়া কোন কোন দেশে যাওয়া যায় সেই দেশের নাম শেয়ার করা হয়েছে আজকের আর্টিকেলে।

তবে যেহুতু আপনি নিজের দেশ ছেড়ে বিদেশে পড়াশোনা করতে চান। সেহুতু আমার দৃষ্টিকোন থেকে আপনার আইইএলটিএস করা উচিত। তাহলে আপনি বিভিন্ন দেশের মানুষের সাথে যোগাযোগ রাখতে পারবেন।

তো আপনি যদি আইইএলটিএস কিংবা বিদেশে পড়াশোনার আপডেট তথ্য গুলো সহজ ভাষায় জানতে চান। তাহলে আমাদের সাথে থাকার চেষ্টা করবেন। আর এতক্ষন ধরে আমার লেখাটি পড়ার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top