১০ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট কারা পাবেন এবং কারা পাবেন না? প্রিয় পাঠক, যদি আপনি নিয়মিত এক দেশ থেকে অন্য দেশের ভ্রমণ করে থাকেন।
তাহলে অবশ্যই আপনার বেশ ভালো করে জানা থাকবে যে একটি দেশ থেকে অন্য আরেকটি দেশে ভ্রমণ করার জন্য পাসপোর্ট হলো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।
যদি আপনার পাসপোর্ট না থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি ভিসা করতে পারবেন না এবং এই দুটোর একটি না থাকলে আপনি অন্য আরেকটি দেশে করতে পারবেন না।
আর আপনার আরও একটা বিষয় জানা থাকবে যে পাসপোর্ট মূলত বিভিন্ন মেয়াদী হয়ে থাকে। যেমন এক ধরনের পাসপোর্ট রয়েছে পাঁচ বছর মেয়াদী এবং অন্য আরেকজনের পাসপোর্ট রয়েছে দশ বছর মেয়েদের।
এ পাশাপাশি আমরা সবাই জানি যে আজকের দিনে আমাদের বাংলাদেশে ই পাসপোর্ট চালু হয়েছে তবে। এই ই পাসপোর্ট চালু হওয়ার পরে বিশেষ একটি নিয়ম তৈরি করা হয়েছে অর্থাৎ আপনি যদি ১০ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করতে চান ।
তাহলে দেখতে পারবেন যে কিছু মানুষ আছেন যারা মূলত এই দশ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট করতে পারবেন। আবার এমন কিছু মানুষ রয়েছেন যারা কোনোভাবেই এই দশ বছর মেয়াদেই পাসপোর্ট করতে পারবেনা।
তবে এখন জানার বিষয় হলো যে কোন মানুষগুলো এই পাসওয়ার্ড গুলো করতে পারবে এবং কোন মানুষ এই ধরনের পাসপোর্ট করতে পারবে না।
মূলত আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল এর মাধ্যমে আমি আপনাকে এই বিষয়টি সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা দেয়ার চেষ্টা করব।
আপনি আরোও জানতে পারবেন…
- অনলাইন ই-পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
- ই পাসপোর্ট আবেদন বাতিল করার নিয়ম
- আমেরিকা থেকে ই পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম
কারণ আজকে আমি আপনাদের জানিয়ে দেয়ার চেষ্টা করব যে 10 বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট কারা পাবেন এবং কারা পাবেন না। তো আপনি যদি পরিষ্কার ভাবে জেনে নিতে চান যে 10 বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট কারা পাবেন এবং কারা পাবেন না।
তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য অনেক বেশি প্রয়োজনীয় তাই অবশ্যই আপনি আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল মনোযোগ দিয়ে পড়ার চেষ্টা করবেন।
ই পাসপোর্ট কাকে বলে?
মূলত 10 বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট কারা পাবেন এবং কারা পাবেন না। সে নিয়ে আজকে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করব।
তবে তার আগে ই পাসপোর্ট কাকে বলে সে সম্পর্কে একটু আলোকপাত করা উচিত। কেননা যখন আপনি এই বিষয় টি সম্পর্কে জানতে পারবেন।
তখন আপনার পরবর্তী আলোচনা গুলো বুঝতে সুবিধা হবে। তাই চলুন এবার একটু ধারণা নেয়া যাক যে, ই পাসপোর্ট কাকে বলে।
সত্যি বলতে আমরা যেসব এমআরপি অথবা যন্ত্রের পাঠযোগ্য পাসপোর্ট এর মত। ই পাসপোর্ট এর ক্ষেত্রেও আপনি একটি পাসপোর্ট বই লক্ষ্য করতে পারবেন।
তবে এমআরপি পাসপোর্ট বই এর মধ্যে প্রথম দিকে যে বিভিন্ন ধরনের তথ্য এর সংবলিত থাকে। ই পাসপোর্ট এর ক্ষেত্রে আপনি সেই ধরনের কোন তথ্য দেখতে পারবেন না।
মূলত ই পাসপোর্ট এর ভিতরে আপনি এক ধরনের চিপ দেখতে পারবেন। যেখানে মূলত সেই তথ্য গুলো সংরক্ষণ করা থাকে।
আর এই ধরনের বিশেষ চিপ যুক্ত পাসপোর্ট গুলো কে বলা হয়ে থাকে, ই পাসপোর্ট। যার মাধ্যমে আপনি এক দেশ থেকে অন্য আরেক টি দেশে ভ্রমণ করতে পারবেন।
আশা করি ই পাসপোর্ট কি সে সম্পর্কে আপনি পরিষ্কার ধারণা পেয়ে গেছেন।
১০ বছর মেয়াদী ই-পাসপোর্ট কারা পাবেন?
উপরে আলোচনা থেকে আপনি জানতে পারলেন যে, ই পাসপোর্ট কাকে বলে। তো এখন আপনাকে জেনে নিতে হবে যে, এই ১০ বছর মেয়াদী ই-পাসপোর্ট কারা পাবেন।
কারণ বর্তমান সময়ের সরকারের নিয়ম অনুযায়ী সব ধরনের মানুষ কিন্তু এই ১০ বছর মেয়াদেই পাসপোর্ট পাবে না।
বরং নির্দিষ্ট কিছু মানুষ এই ধরনের এই পাসপোর্ট পাবেন এবং নির্দিষ্ট কিছু মানুষ এই ধরনের ই পাসপোর্ট পাবেন না। তবে জানার বিষয় হলো যে, ১০ বছর মেয়াদী ই-পাসপোর্ট কারা পাবেন।
তো যদি আপনার মনে এই ধরনের প্রশ্ন জেগে থাকে। তাহলে আমি আপনাকে স্পষ্ট করে বলবো যে, আপনার বয়স যদি ১৮ বছর এর বেশি হয়। সে ক্ষেত্রে আপনি ই পাসপোর্ট করতে পারবেন।
অপরদিকে আপনার বয়স যদি ৬৫ বছর এর নিচে হয়। সে ক্ষেত্রেও আপনি ই পাসপোর্ট করতে পারবেন।
অর্থাৎ আপনি যদি ১০ বছর মেয়াদী ই পাসপোর্ট করতে চান। তাহলে আপনার বয়সের ক্ষেত্রে অবশ্যই এ বিষয় টি মাথায় রাখতে হবে।
কেননা ই পাসপোর্ট 10 বছরের করার জন্য অবশ্যই আপনার বস ১৮ বছর থেকে ৬৫ বছরের মধ্যে থাকতে হবে। এবং আপনার বয়স যদি এর মধ্যে কম অথবা বেশি হয়। সে ক্ষেত্রে আপনি কোন ভাবেই ১০ বছর মেয়াদী ই পাসপোর্ট করতে পারবেন না।
তবে যদি আপনার বয়স ১৮ বছরের কম কিংবা ৬৫ বছরের বেশি হয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে আপনাকে পাঁচ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট করতে হবে।
কারা ১০ বছর মেয়াদী ই-পাসপোর্ট পাবেন না?
১০ বছর মেয়াদী ই-পাসপোর্ট কারা পাবেন, সে সম্পর্কে আপনি উপরে বিস্তারিত ভাবে জানতে পেরেছেন। তবে এখন আপনার মনে একটি প্রশ্ন জেগে থাকতে পারে। আর সেই প্রশ্ন টি হল যে, কারা ১০ বছর মেয়াদী ই-পাসপোর্ট পাবেন না।
যদিও বা এই বিষয় টি নিয়ে উপরেই আমি স্বল্প পরিমাণে ধারণা দেয়ার চেষ্টা করেছি। তারপরও এবার আমি এই বিষয় টা নিয়ে একটু আলোকপাত করার চেষ্টা করব।
তো চলুন এবার তাহলে জেনে নেওয়া যাক যে, কারা ১০ বছর মেয়াদী ই-পাসপোর্ট পাবেন না। তো যদি আপনার বয়স ১৮ বছর এর থেকে কম হয়। সে ক্ষেত্রে আপনি কোন ভাবেই এই দশ বছর মেয়াদী ই পাসপোর্ট করতে পারবে না।
অপর দিকে একজন ব্যক্তির বয়স যখন ৬৫ বছর এর বেশি হয়ে যাবে। তখনও কিন্তু সেই ব্যক্তি আর কোন ভাবেই দশ বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট করতে পারবে না। অর্থাৎ আপনি যদি এই দশ বছর মেয়াদী ই পাসপোর্ট করতে চান।
তাহলে আপনার বয়স অবশ্যই ১৮ বছর থেকে ৬৫ বছরের মধ্যে হবে। আর এর বাইরে যখন আপনার বয়স থাকবে। তখন আপনি এই ই পাসপোর্ট করতে পারবেন না।
তবে এই বয়সের তারতম্যের পাশাপাশি যদি আপনি একজন সরকারি চাকরি জীবী হয়ে থাকেন।
সে ক্ষেত্রেও আপনি এই দশ বছরে মেয়াদী ই পাসপোর্ট করতে পারবেন না। তবে শুধুমাত্র সরকারি চাকরিজীবীর ক্ষেত্রেই নয়।যদি কোন একজন ব্যক্তি সরকারি চাকরিজীবীর উপর নির্ভরশীল থাকে।
অথবা সেই সরকারি চাকরিজীবীর কোন শিশু হয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে কিন্তু তারা এই দশ বছরের মেয়াদী ই পাসপোর্ট করতে পারবে না।
১০ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট না পাওয়ার কারণ
উপরের গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা থেকে আপনি জানতে পেরেছেন যে। 10 বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট কারা পাবেন এবং কারা পাবেন না।
কেননা এই বিষয় টি সম্পর্কে আমি উপরে যথাযথ ভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। তো এখন অনেকের মনে একটি প্রশ্ন জেগে থাকবে। আর সেই প্রশ্নটি হল যে, এই ১০ বছর মেয়াদী পাসপোর্ট না পাওয়ার কারণ কি। তো যদি আপনার মনেও এই ধরনের প্রশ্ন জেগে থাকে।
তাহলে আপনাকে নিচের আলোচিত আলোচনা গুলো তে নজর রাখতে হবে। কারণ এবার আমি এই বিষয় টি নিয়েই বিস্তারিত আলোচনা করব।
দেখুন একটি মানুষের বয়সের সাথে শারীরিক গঠনের পরিবর্তন হয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে একজন ১৮ বছর এর কম ব্যক্তি কে যখন ১০ বছর মেয়াদী ই পাসপোর্ট প্রদান করা হবে।
তখন পরবর্তী সময়ে উক্ত ব্যক্তির শারীরিক গঠনের মধ্যে বিরাট একটা পরিবর্তন আসার সম্ভাবনা থাকবে। এবং পরবর্তী সময়ে যখন তার ইমিগ্রেশন এর প্রয়োজন হবে। তখন তাকে শনাক্ত করা বেশ কষ্টকর হয়ে পড়বে।
আর সে কারণেই মূলত যাদের বয়স ১৮ বছর এর কম। তাদের এই ১০ বছর মেয়াদী ই পাসপোর্ট প্রদান করা হয় না। ঠিক একই ভাবে একজন ব্যক্তির বয়স যখন ৬৫ বছর এর উর্ধে চলে যায়। তখন সেই ব্যক্তির শারীরিক গঠনের ক্ষেত্রেও পরিবর্তন হয়ে যায়।
আর যখন তার শারীরিক গঠনের পরিবর্তন হবে। তখন সে ব্যক্তিকে পাসপোর্ট ইস্যু করার সময় শনাক্ত করা বেশ কঠিন হয়ে পড়বে।
আর সে জন্যই যাদের বয়স ৬৫ বছর এর বেশি। তাদের কে দশ বছর মেয়াদী ই পাসপোর্ট প্রদান করা হয় না। আশা করি ১০ বছর মেয়াদী ই পাসপোর্ট না দেয়ার কারণ টা সম্পর্কে আপনি স্পষ্ট ভাবে জানতে পেরেছেন।
১০ বছর মেয়াদী ই-পাসপোর্ট ফি
10 বছর মেয়াদি পাসপোর্ট করতে কত টাকা লাগে? উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে আপনি জানতে পেরেছেন যে, 10 বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট কারা পাবেন এবং কারা পাবেন না।
তো এই বিষয় গুলো জানার পাশাপাশি আপনাকে আরও একটি বিষয়ে জেনে নিতে হবে। আর সেটি হলো যে এই ১০ বছর মেয়াদী ই পাসপোর্ট এর ফি কত টাকা।
আর যদি আপনার এই পাসপোর্ট সংক্রান্ত ধারণা থাকে। তাহলে আপনার বেশ ভালো করে জানা থাকবে। যে, একটি পাসপোর্ট মূলত দুই ধরনের হয়ে থাকে।
আর সেটি হল ৪৮ পাতা এবং ৬৪ পাতার পাসপোর্ট হয়। আর এই পাসপোর্ট ভেদে মূলত ফি নেওয়া হয়। যেমন:
৪৮ পাতার ই পাসপোর্ট এর ফি
মূলত একটি পাসপোর্ট তিন ধরনের পাতা এবং সময়সীমার হয়ে থাকে। যেমন, একটি সাধারণ পাসপোর্ট, অন্য টি জরুরি পাসপোর্ট এবং আরেকটি হলো অতি জরুরী পাসপোর্ট।
আর এই ভিন্নধর্মী পাসপোর্ট এর ক্ষেত্রে আপনি ভিন্ন প্রকারের ফি লক্ষ্য করতে পারবেন। যেমন:
- ৪৮ পাতার সাধারণ ই পাসপোর্ট এর জন্য আপনাকে ৫,৭৫০ টাকা প্রদান করতে হবে।
- ৪৮ পাতার জরুরী ই পাসপোর্ট এর জন্য আপনাকে ৮,০৫০ টাকা প্রদান করতে হবে।
- ৪৮ পাতার অতি জরুরী ই পাসপোর্ট এর জন্য আপনাকে ১০,৩৫০ টাকা প্রদান করতে হবে।
তো যখন আপনি ৪৮ পাতার ই পাসপোর্ট তৈরি করতে চাইবেন। তখন আপনার যে পরিমাণ ফি দেয়ার প্রয়োজন হবে।
তা নিয়ে উপরে আলোচনা করা হয়েছে। চলুন এবার তাহলে জেনে নেওয়া যাক যে ৬৪ পাতার পাসপোর্ট এর জন্য কত টাকা ফি দেওয়ার প্রয়োজন হয়।
৬৪ পাতার ই পাসপোর্ট এর ফি
তো আপনি যদি ৬৪ পাতার ই পাসপোর্ট তৈরি করতে চান। সে ক্ষেত্রে আপনাকে আলাদা পরিমাণে ফি দেয়ার প্রয়োজন পড়বে।
চলুন এবার তাহলে জেনে নেয়া যাক যে, একজন ব্যক্তি যখন ৬৪ পাতার ই পাসপোর্ট তৈরি করবে। তখন তাকে কত টাকা দেয়ার প্রয়োজন পড়বে।
- ৬৪ পাতার সাধারণ ই পাসপোর্ট এর জন্য আপনাকে ৮,০৫০ টাকা প্রদান করতে হবে।
- ৬৪ পাতার জরুরী ই পাসপোর্ট এর জন্য আপনাকে ১০,৩৫০ টাকা প্রদান করতে হবে।
- ৬৪ পাতার অতি জরুরী ই পাসপোর্ট এর জন্য আপনাকে ১৩,৮০০ টাকা প্রদান করতে হবে।
আপনি যদি ৬৪ পাতার ই পাসপোর্ট করতে চান। তাহলে আপনাকে যে পরিমাণ টাকা ফি দেয়ার প্রয়োজন পড়বে। তা নিয়ে উপরে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
আশা করি আপনি এই আলোচিত আলোচনা থেকে ই পাসপোর্ট এর ফি সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পেয়ে গেছেন।
পাসপোর্ট নিয়ে আরোও দেখুন…
- ই পাসপোর্ট আবেদনে নামে ডট ব্যবহার করা যাবে কিনা (সঠিক সমাধান)
- বাচ্চাদের ই পাসপোর্ট করার নিয়ম
- ই পাসপোর্টের টাকা জমা দেওয়ার নিয়ম
জেনে নিন কোন পাসপোর্ট এর রং কোন কালারের হয়?
সবশেষে আমি আপনার জন্য একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করব। আর সেই বিষয় টি হল যে, একটি পাসপোর্ট কিন্তু প্রধানত তিন কালারের হয়ে থাকে।
এবং এই তিন কালারের পাসপোর্ট এর বৈশিষ্ট্য মূলত ভিন্ন রকমের হয়। তবে আমরা এখন পর্যন্ত অনেকেই জানিনা যে, কোন কালারের পাসপোর্ট আসলে কি কি কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
চলুন এবার জেনে নেওয়া যাক যে, কোন পাসপোর্ট এর কালার কিরকম হয়।
নীল কালারের পাসপোর্ট: যখন আপনি দেশের বাইরে অফিসিয়ালি কোন কাজ করার জন্য যাবেন। কিংবা আপনি যখন সরকারি কোন কাজের জন্য বাইরে ভ্রমণ করতে যাবেন। তখন আপনাকে যে পাসপোর্ট প্রদান করা হবে। সেটি নীল কালারের পাসপোর্ট হবে।
সবুজ কালারের পাসপোর্ট: যে মানুষ গুলো মূলত জন্ম এবং বৈবাহিক সূত্রে আমাদের এই বাংলাদেশের নাগরিক। তারা যখন তাদের ব্যক্তিগত কোন কাজের জন্য বাইরের দেশে ভ্রমণ করতে যায়। তাদের জন্য এই সবুজ কালার এর পাসপোর্ট প্রদান করা হয়ে থাকে
লাল কালারের পাসপোর্ট: মূলত লাল কালারের passport শুধুমাত্র সেই ব্যক্তিদের প্রদান করা হয়। যারা মূলত ডিপ্লোমাটিক বা কূটনৈতিক কাজের সঙ্গে যুক্ত থাকে। মূলত দেশের রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী কিংবা মন্ত্রিসভার সদস্যদের এই ধরনের লাল কালারের পাসপোর্ট প্রদান করা হয়ে থাকে।
আপনি আরোও পড়ুন…
- পাসপোর্ট নাম্বার দিয়ে সৌদি ভিসা চেক করার উপায়
- এমআরপি পাসপোর্ট থেকে ই পাসপোর্ট করার নিয়ম
- ই পাসপোর্ট অনলাইন আবেদন করার নিয়ম ও খরচ নিয়ে বিস্তারিত
আমাদের শেষকথা
10 বছর মেয়াদি ই পাসপোর্ট কারা পাবেন এবং কারা পাবেন না। এই বিষয় টি নিয়ে আজকের আর্টিকেলে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
যদি আপনি এই বিষয় টি সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ ভাবে জানতে চান। তাহলে অবশ্যই আপনাকে আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল টি মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে।
আর আপনি যদি এই ধরনের অজানা তথ্য গুলো খুব সহজ ভাষায় জেনে নিতে চান। তাহলে অবশ্যই আমাদের সাথে থাকবেন।